ads
  • বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:৪৩ অপরাহ্ন |
Headline :
রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় বীর মুক্তিযোদ্ধা বুলবুলের দাফন সম্পন্ন চিলাহাটিতে বালিশ চাপা দিয়ে বিউটি আক্তার নামের এক গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী গ্রেফতার জলঢাকায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে ছাত্র শিবিরের  ফ্রি ব্লাড গ্রুপিং ক্যাম্পেইন নীলফামারীতে সড়কে প্রাণ গেল স্কুল শিক্ষিকার তারেক রহমান – বাংলাদেশের নতুন সূর্য নীলফামারীতে ২৯ জন আইন কর্মকর্তা নিয়োগ জলঢাকায় সাব-রেজিস্ট্রার অফিসের নকল নবীশদের চাকুরী স্থায়ীকরণের দাবিতে অবস্থান ধর্মঘট উপজেলা স্কাউটসের কার্যনির্বাহী কমিটির সভা অনুষ্ঠিত নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর পাবলিক প্রসিকিউটর রিনো চিলাহাটিতে পিতা হত্যা মামলায় র‍্যাবের হাতে ছেলে সিদ্দিক গ্রেফতার

সৈয়দপুরের বিজ্ঞান কলেজ থেকে মেডিকেলে ৪৮ শিক্ষার্থীর ভর্তির সুযোগ

জয়নাল আবেদীন হিরো স্টাফ রিপোর্টার: / ২৬ Time View
Update : বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:৪৩ অপরাহ্ন

নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলার একটি সরকারি কলেজ থেকে ৪৮ জন শিক্ষার্থী সরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েছে। আর এ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি হচ্ছে সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজ।

রোববার ২০২৩-২৪ সেশনের এমবিবিএস প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণা করা হয়। এতে সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজ থেকে উল্লেখিত সংখ্যক শিক্ষার্থী দেশের বিভিন্ন মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পায়।

কলেজ সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় শুধুমাত্র বিজ্ঞান বিভাগে ২২৬ জন শিক্ষার্থী অংশ নেয়। এদের মধ্যে ২২৬ জন শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ অর্জনসহ পাস করেছে শতভাগ। তৎমধ্যে এবারে ৪৮ জন শিক্ষার্থী সরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েছে।

এ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে ২০২৩ সালে ৩৬ জন, ২০২২ সালে ৩৯ জন, ২০২১ সালে ৪০ জন, ২০১৯ সালে ৩৬ জন ও ২০১৮ সালে ৩৮ জন শিক্ষার্থী সরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েছিল।

সূত্রটি আরও জানায়, ১৯৬৪ সালে দেশের চারটি শিল্পাঞ্চলে টেকনিক্যাল স্কুল গড়ে ওঠে। এদের একটি হচ্ছে সৈয়দপুর সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল। পরে ১৯৭৭ সালে প্রতিষ্ঠানটি কলেজে উন্নীত করে নাম দেওয়া হয় সৈয়দপুর সরকারি টেকনিক্যাল কলেজ। ২০১৯ সালে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এর নাম পরিবর্তন করে সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজ নামকরণ করে। কলেজটিতে কেবলমাত্র বিজ্ঞান বিষয়ে পড়ার সুযোগ রয়েছে।

ঢাবি-বুয়েট-মেডিকেলে এই কলেজ থেকে এত শিক্ষার্থী চান্স পান কেন
কলেজটির শিক্ষাদান বিষয়ে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মো. আবুল কালাম আজাদ বলেন, এ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটিতে পাঠদানে শিক্ষকদের আন্তরিকতা এবং কঠোর তদারকির ফলে প্রতিবছর আশানুরুপ ফলাফল করছে শিক্ষার্থীরা। মূলতঃ শিক্ষকরা প্রতিষ্ঠানটিকে নিজের পরিবারের একটি অংশ মনে করে থাকে। এ ছাড়া শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও অভিভাবকদের সম্মিলিত প্রচেষ্টা অটুট থাকায় প্রতিবছর মেডিকেল ও প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় ধারাবাহিক সফলতা ধরে রাখছে বলে মনে করছি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category