• বুধবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৫, ১০:৩৯ অপরাহ্ন |
Headline :
ডোমারে হিন্দু সম্প্রদায়ের পরিবারের ভারতে দেওয়া নির্যাতনের বিবৃতি সত্য নয় ডোমারে উপজেলা বিএনপির আয়োজনে ইলেকট্রনিকস ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় জলঢাকায় ঐতিহাসিক চরক খেলা অনুষ্ঠিত নীলফামারীতে বিএনপির বিশাল বৈশাখী শোভাযাত্রা জলঢাকায় হিন্দুদের প্রাচীন ধর্মীয় চড়ক পূজা অনুষ্ঠিত নানা আয়োজনের মধ্য ডোমারে বর্ষবরণ ১৪৩২ উদযাপন, আনন্দ শোভাযাত্রা ও লোক সাংস্কৃতিক উৎসব অনুষ্ঠিত জলঢাকায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে উদযাপিত হয়েছে বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ জলঢাকার ধর্মপালে স্থানীয়দের অসচেতনতায় রাস্তায় জলাবদ্ধতা, পথচারীদের ভোগান্তি চরমে  সারাদেশে একসাথে জুমার নামাজ আদায়ের আহ্বান নীলফামারীর স্বনামধন্য অপ্সরা যন্ত্রাংশ ঘরে দুইজনকে নিয়োগ দেওয়া হবে

নীলফামারীতে ভ্যানচালক হত্যার রহস্য উদঘাটন

নাসির উদ্দিন শাহ মিলন, বার্তা সম্পাদক / ৫৯ Time View
Update : বুধবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৫, ১০:৩৯ অপরাহ্ন

নীলফামারীতে যাত্রীবেশে ব্যাটারিচালিত ভ্যানে উঠে চেতনানাশক ওষুধের মাধ্যমে চালক আব্দুস সামাদ ওরফে আব্দুল্লাহ (৬০) হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় জড়িত চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে সদর থানা পুলিশ। সোমবার (১৫ জুলাই) দুপুরে জেলা পুলিশের কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান পুলিশ সুপার মোকবুল হোসেন।

আসামি রফিকুল ইসলাম (২৮) ও ফারুক হোসেনকে দিনাজপুর জেলার খানসামা উপজেলার আলোকদিহি গ্রাম থেকে এবং বাবু মিয়া (৩০) ও মফিজুল ইসলাম ওরফে হাজিকে জেলা সদরের কুন্দুপুকুর ইউনিয়নের সুটিপাড়া গ্রাম থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। সেই সঙ্গে হত্যার কাজে ব্যবহৃত চেতনানাশক ওষুধসহ চুরি যাওয়া অটোচার্জার ভ্যান উদ্ধার করা হয়।

সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার মোকবুল হোসেন জানান, ‘সদর উপজেলার টুপামারি ইউনিয়নের নিত্যানন্দী বর্মতল গ্রামের মৃত খট্টু মাহমুদের ছেলে আব্দুল্লাহ ঘটনার দিন ৮ জুলাই অজ্ঞানপার্টির  খপ্পরে পড়েন। গ্রেপ্তার আসামিরা অতিরিক্ত ভাড়া দিয়ে জেলার ডোমার উপজেলার ধরণীগঞ্জ বাজারে নিয়ে যায়। সেখান থেকে পরিকল্পিতভাবে আসামি বাবু মিয়া ও মফিজুল ইসলাম জুসের মাধ্যমে চেতনানাশক ওষুধ খাওয়ায়। এরপর তিনি জ্ঞান হারিয়ে ফেললে আসামিরা ঘটনাস্থল থেকে কলমদার ব্রিজের পশ্চিম পাশে শ্মশান ঘরে ফেলিয়া ভ্যানটি নিয়ে যায়।’

পুলিশ সুপার বলেন,’ঘটনার দিন সোমবার (৮ জুলাই) দুপুরে পরিবারের লোকজন খবর পেয়ে আব্দুল্লাকে উদ্ধার করে রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে (রমেক) নিয়ে যায় এবং সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মঙ্গলবার (৯ জুলাই) তার মৃত্যু হয়।’

সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (পদোন্নতিপ্রাপ্ত পুলিশ সুপার) আমিরুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) সুপার মোস্তফা মঞ্জুর পিপিএম ও ও সদর থানার ওসি তানভীরুল ইসলাম সহ বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সংবাদকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

ওসি তানভীরুল ইসলাম বলেন, আজ বিকালে আসামিদের আদালতের মাধ্যমে নীলফামারী জেলা কারাগারে পাঠানো হবে। তাদের রিমান্ড আবেদন করা হবে।


More News Of This Category