তারেক রহমান – বাংলাদেশের নতুন সূর্য
২০ নভেম্বর ১৯৬৭ সালে জন্ম নেয়া জিয়াউর রহমান ও বেগম খালেদা জিয়া দম্পতির সেই ছোট্ট তারেক এখন বাংলাদেশের তারেক।
১৯৯১ সালের নির্বাচনে মা বেগম খালেদা জিয়ার নির্বাচনী সহকারী থেকে আস্তে আস্তে দেশের সর্ববৃহৎ দল বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। খুব অল্প বয়সেই দলের যুগ্ন মহাসচিব নির্বাচিত হওয়ার কারনে দল ও দল বাইরে তার যোগ্যতা নিয়ে সমালোচনা হয়। কিন্তু সকল সমালোচনাকে গ্রহন করে রাজনৈতিক দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে দলের তৃনমুল কর্মীদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন।
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের অগণতান্ত্রিক আচরনের প্রতিবাদে দৃঢ়তার সাথে দলকে নেতৃত্ব দিতে থাকেন। সুদূর প্রবাসে অবস্থান করেও দলকে সংগঠিত করতে সবসময় অনলাইনে দেশে অবস্থানরত নেতাকর্মীদের সাথে মতবিনিময় করতেন। যখন যেভাবে প্রয়োজন সেভাবেই নেতৃত্ব দিয়েছেন। জুলাই আগষ্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কে সফল করতে পিছন থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন।
স্বৈরশাসকের হাতে যখন এদেশের গনতান্ত্রিক আলো নিভে যাচ্ছিল ঠিক সেই মূহুর্তে ভোরের সূর্যের ন্যায় উকি দিয়ে আস্তে আস্তে গনতান্ত্রিক বাংলাদেশের স্বপ্নকে আলোকিত করেছেন।
৫ ই আগষ্ট আওয়ামী সরকারের পতনের পর দলীয় উচ্ছৃঙ্খল নেতাকর্মীদের বহিষ্কার করার মাধ্যমে সাধারণ জনগণের নিকট বেশি জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন৷ দেশকে পরিবর্তন করার জন্য তার ঘোষিত ৩১ দফা সাধারণ মানুষের মনে নতুন আশা জাগিয়েছে।
৬০ বছর বয়সী তারেক রহমান আজ শুধু বিএনপির নেতা নয় বরং বাংলাদেশের মানুষ তাকে তাদের নেতা হিসেবে গ্রহন করেছেন।
শুভ জন্মদিন নেতা
মো: ফয়সাল হোসেন
সাবেক আহ্বায়ক, নীলফামারী সরকারি কলেজ ছাত্রদল ও
সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, নীলফামারী জেলা ছাত্রদল।