• শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫, ০৮:২১ অপরাহ্ন |
Headline :
দেশের কোনো মেডিকেল কলেজ বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয়া হয় নি: মহাপরিচালক নাজমুল হোসেন ডিমলায় তুহিন স্পোর্টিং ক্লাবের প্রীতি ফাইনাল ম্যাচ অনুষ্ঠিত তারেক রহমানকে নিয়ে অপপ্রচারের প্রতিবাদে জলঢাকায় বিএনপির বিক্ষোভ ও মানববন্ধন জলঢাকায় ইসরাঈলী হামলায় গণহত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত জলঢাকায় আসক ফাউন্ডেশনের উদ্দ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন চিলাহাটিতে মোমবাতি জ্বালিয়ে এসএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত জলঢাকায় উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে এসএসসি পরীক্ষা বিএনপি নেতা তুহিনের নির্দেশে তিস্তার ভাঙ্গা বালুর বাধ পরিদর্শনে ডিমলা উপজেলা বিএনপি ৮ম কাব ক্যাম্পুরী ডোমারে সফলভাবে বাস্তবায়নের লক্ষে আড়াই লক্ষ টাকার চেক হস্তান্তর জোড়াবাড়ী ব্লাড ব্যাংকের উদ্যোগে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের মাঝে উপহার সামগ্রী বিতরণ

কিশোরগঞ্জে প্রধান শিক্ষক ও সভাপতির বিরুদ্ধে চাকরি দেয়ার নামে টাকা আত্নসাতে অভিযোগ

শাহজাহান সিরাজ,কিশোরগঞ্জ (নীলফামারী) সংবাদদাতা / ৭২ Time View
Update : শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫, ০৮:২১ অপরাহ্ন

শাহজাহান সিরাজ,কিশোরগঞ্জ(নীলফামারী)উপজেলা সংবাদদাতা:- নীলফমারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলায় মেলাবর দ্বি-মুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক প্রিয়নাথ রায় ও তার স্ত্রীর (সাবেক সভাপতি) বিরুদ্ধে চাকরি পাইয়ে দেয়ার নামে ১১ লাখ টাকা আত্নসাতে অভিযোগ করেছেন সহজ সরল এক বেকার যুবক। চাকরি ও টাকা কোনটাই না পেযে পথে বসার উপক্রম হয়েছে ওই যুবকের। এ ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টাসহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দপ্তরের লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন ভূক্তভোগি ।

অভিযোগ ও সরেজমিন সূত্রে জানা গেছে- উপজেলার বড়ভিটা ইউনিয়নের মধ্যপড়া গ্রামের মরহুম সুজাল উদ্দিনের বেকার পুত্র আবু বক্কর সিদ্দিক যখন দারিদ্রের কষাঘাতে জর্জরিত একটি চাকরির প্রত্যাশয় ঘুরছিলেন। এমন এক মর্হুতে মেলাবর দ্বি-মুখী উচ্চ বিদ্যালয়ে একটি নিয়োগ বিজ্ঞপি চোখে পড়ে সিদ্দিকের।তিনি নিরাপত্তা প্রহরি পদে আবেদন করেন। এ সুবাদে আরো ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে উঠে প্রতারক সাবেক প্রধান শিক্ষক ও তার স্ত্রীর (সাবেক সভাপতি) সাথে বেকার যুবক সিদ্দিকের। প্রতারক চক্রদ্বয় তাকে চাকরি পাইয়ে দেয়ার নিশ্চয়তা দিয়ে ১১ লাখ টাকা  দাবী করেন। সিদ্দিক তার সহায় সম্বলটুকু বিক্রি করে তাদের দাবীকৃত টাকা পরিশোধ করেন।
ভূক্তভোগি আবু বক্কর  জানান- প্রধান শিক্ষক ও সভাপতি  আনুষ্ঠানিকভাবে নিয়োগ পরীক্ষা গ্রহন করেন। নিয়োগ পরীক্ষায় চারজন পরীক্ষার্থীর মধ্যে আমি প্রথম স্থান অধিকার করি।যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসুরন করে আমাকে নিয়োগ ও যোগদান পত্র প্রদান করা হয়। পরবর্তীতে ওই প্রধান শিক্ষক ও সভাপতি আমার কাছে আরো ৫ রাখ টাকা দাবি করেন। আমি উপরি টাকার চাহিদা পূরণ করতে না পারায় প্রতারকদ্বয় গোপনে পরিমল চন্দ্র নামে একজনকে ভ‚য়া কাগজপত্র তৈরি করে  মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক অধিদপ্তরে প্রেরণ করে বেতন ভাতা বের করেন । এসব বিষয় জানার পর প্রধান শিক্ষক ও তার স্ত্রী সাথে যোগাযোগ করলে তারা আমাকে অন্যপদে চাকরি দিবে বলে আশাস্ত করে। এভাবে চাকরি-টাকা  দিচ্ছি ,দিব বলে সময় ক্ষেপন করে আসছে।
এ ব্যাপারে সাবেক প্রধান শিক্ষকের সাথে যোগাযোগ করার জন্য চেষ্ঠা করে তার দেখা না পেয়ে তার স্ত্রী ও বিদ্যালয়ের সাবেক সভাপতি দিপালী রানী রায়ের সাথে কথা হলে তিনি ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলে বিষয়টি আপোস-রফার আলোচনা হয়েছে। খুব তারাতাড়ি মিটমাট হয়ে যাবে।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মৌসুমী হক জানান-ঘটনা সত্যতা পাওয়া গেলে, তদন্ত সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে ।


More News Of This Category