• শুক্রবার, ০৬ জুন ২০২৫, ০৪:১৮ অপরাহ্ন |
Headline :
জলঢাকায় স্কুল কক্ষে পাওয়া গেল ঈদ উল আযহায় দুস্থদের জন্য বরাদ্দকৃত ভিজিএফ কার্ডের চাউল “সবার পাঠশালা”র বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন ঈদ-উল-আযহার শুভেচ্ছা জানালেন নীলফামারী-০৩ আসনের সংসদীয় প্রার্থী মাওলানা ওবায়দুল্লাহ সালাফী নীলফামারীতে শুরু হলো মাসব্যাপী গ্রামীণ কুটির শিল্প মেলা নীলফামারীর সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়ে বিজিবির সংবাদ সম্মেলন ট্রাক থেকে ৫.৭ কেজি গাঁজা উদ্ধার, চালক গ্রেফতার জলঢাকায় ‘পার্টনার ফিল্ড স্কুল কংগ্রেস’ শীর্ষক প্রশিক্ষণ সেমিনার অনুষ্ঠিত জলঢাকায় রাস্তায় অবৈধ দেয়াল নির্মাণ ভেঙ্গে দিলেন এলাকাবাসী  নীলফামারী পৌরসভায় ভিজিএফ’র চাল বিতরণ চিলাহাটির ঐতিহ্যবাহী সব্দিগঞ্জ ঈদগাঁহ ময়দানের দেয়াল নির্মাণ কাজের শুভ উদ্বোধন

নীলফামারীতে মহাসড়ক দখল করে অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ, ঘটছে দূর্ঘটনা

নাসির উদ্দিন শাহ মিলন: বার্তা সম্পাদক / ৩৬৭ Time View
Update : শুক্রবার, ০৬ জুন ২০২৫, ০৪:১৮ অপরাহ্ন

নীলফামারীতে মহাসড়কের পার্শ্বে অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ করে গড়ে উঠেছে অনেক দোকান। মহাসড়ক যেনো হয়ে উঠেছে একটি বাজার। মহাসড়কের পাশেই বিভিন্ন দোকান গড়ে উঠায় সড়কে লেগে থাকে যানজট। এমন চিত্র দেখা মেলে নীলফামারী-সৈয়দপুর মহসড়কের টেক্সটাইল নামক স্থানে। মহাসড়ক থেকে ১০ মিটারের মধ্যে কোনো স্থাপনা নির্মাণ বিধি-নিষেধ থাকলেও স্থানীয় ব্যক্তিরা প্রায় মহাসড়কের মধ্যে দোকান নির্মাণ করে ব্যবসা পরিচালনা করছেন। এর আগে এসব অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের জন্য সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর নোটিশ প্রদান করলে স্থানীয় ব্যবসায়ীরা দুইমাস সময় নেন এসব স্থাপনা সরানো জন্য। কিন্তু সময় অতিবাহিত হয়ে গেলেও সরে নি এসব দোকানগুলো। যার ফলে প্রতিনিয়ত ঘটছে নানা ধরনের দূর্ঘটনা। লেগে থাকছে যানজট।
মহাসড়কের পাশে অবৈধভাবে নির্মাণকৃত দোকানের মালিকেরা জানান, তাদের দোকানের জন্য বর্তমানে নেই কোনো স্থান।  পাশেই বড় একটি মার্কেট নির্মাণ করা হচ্ছে। মার্কেটের কাজ শেষ হলেই তাদের দোকানগুলো  মহাসড়কের সাইড থেকে সরিয়ে সেখানে নিয়ে যাবেন তারা।
স্থানীয় মো. কবির হোসেন নামে এক ব্যক্তি বলেন,‘ টেক্সটাইল বাজারে সব সময় যানজট লেগেই থাকে। বিশেষ করে যখন উত্তরা ইপিজেড ছুটি হয় তখন রাস্তা পুরোই বন্ধ হয়ে যায়। রাস্তার মধ্যে এসব দোকান থাকায় যানজট লেগেই থাকে।’
আব্দুল করিম নামে আরেক ব্যক্তি বলেন,‘রাস্তার পাশের এসব দোকান সরিয়ে নেওয়ার জন্য মাইকিং করা হলে দোকানদাররা দুই মাস সময় নেন। কিন্তু দুই মাস পার হয়ে গেলেও একটি দোকানো সরানো হয় নি। বরং রাস্তার পাশে আরও দোকান নির্মাণ করা হচ্ছে। যার ফলে রাস্তার মধ্যে বিভিন্ন যানবাহন দাড় করিয়ে রাখে। অটো গুলোর দাড়ানোর যায়গা নেই। ফলে যানজট লেগেই থাকে। আর প্রতিনিয়ত দূর্ঘটনা তো ঘটছেই।’
এ বিষয়ে জেলা সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেন,‘আমরা অতিদ্রুত জেলা প্রশাসনের সহযোগিতা নিয়ে মহাসড়কের পাশের অবৈধ স্থাপনাগুলো উচ্ছেদ করার ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করবো।’
#


More News Of This Category