• শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ০৪:৪১ পূর্বাহ্ন |
Headline :
পিকআপ ভ্যানের ধাক্কায় দেবীগঞ্জে নিহত -১ আহত-২ জলঢাকায় গাজায় ইসরাঈলী হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত নীলফামারীতে আইনজীবী ফোরামের সাংগঠনিক মতবিনিময় সভা জলঢাকায় টিআর কাবিখা উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ পরিদর্শন করলেন ইউএনও-পিআইও জলঢাকা সরকারি কলেজে নবনিযুক্ত অধ্যক্ষ মোজাফ্ফর হোসেনকে শুভেচ্ছা ডোমারে হিন্দু সম্প্রদায়ের পরিবারের ভারতে দেওয়া নির্যাতনের বিবৃতি সত্য নয় ডোমারে উপজেলা বিএনপির আয়োজনে ইলেকট্রনিকস ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় জলঢাকায় ঐতিহাসিক চরক খেলা অনুষ্ঠিত নীলফামারীতে বিএনপির বিশাল বৈশাখী শোভাযাত্রা জলঢাকায় হিন্দুদের প্রাচীন ধর্মীয় চড়ক পূজা অনুষ্ঠিত

সৈয়দপুরের বিজ্ঞান কলেজ থেকে মেডিকেলে ৪৮ শিক্ষার্থীর ভর্তির সুযোগ

জয়নাল আবেদীন হিরো স্টাফ রিপোর্টার: / ৪৮ Time View
Update : শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ০৪:৪১ পূর্বাহ্ন

নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলার একটি সরকারি কলেজ থেকে ৪৮ জন শিক্ষার্থী সরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েছে। আর এ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি হচ্ছে সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজ।

রোববার ২০২৩-২৪ সেশনের এমবিবিএস প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণা করা হয়। এতে সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজ থেকে উল্লেখিত সংখ্যক শিক্ষার্থী দেশের বিভিন্ন মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পায়।

কলেজ সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় শুধুমাত্র বিজ্ঞান বিভাগে ২২৬ জন শিক্ষার্থী অংশ নেয়। এদের মধ্যে ২২৬ জন শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ অর্জনসহ পাস করেছে শতভাগ। তৎমধ্যে এবারে ৪৮ জন শিক্ষার্থী সরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েছে।

এ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে ২০২৩ সালে ৩৬ জন, ২০২২ সালে ৩৯ জন, ২০২১ সালে ৪০ জন, ২০১৯ সালে ৩৬ জন ও ২০১৮ সালে ৩৮ জন শিক্ষার্থী সরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েছিল।

সূত্রটি আরও জানায়, ১৯৬৪ সালে দেশের চারটি শিল্পাঞ্চলে টেকনিক্যাল স্কুল গড়ে ওঠে। এদের একটি হচ্ছে সৈয়দপুর সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল। পরে ১৯৭৭ সালে প্রতিষ্ঠানটি কলেজে উন্নীত করে নাম দেওয়া হয় সৈয়দপুর সরকারি টেকনিক্যাল কলেজ। ২০১৯ সালে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এর নাম পরিবর্তন করে সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজ নামকরণ করে। কলেজটিতে কেবলমাত্র বিজ্ঞান বিষয়ে পড়ার সুযোগ রয়েছে।

ঢাবি-বুয়েট-মেডিকেলে এই কলেজ থেকে এত শিক্ষার্থী চান্স পান কেন
কলেজটির শিক্ষাদান বিষয়ে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মো. আবুল কালাম আজাদ বলেন, এ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটিতে পাঠদানে শিক্ষকদের আন্তরিকতা এবং কঠোর তদারকির ফলে প্রতিবছর আশানুরুপ ফলাফল করছে শিক্ষার্থীরা। মূলতঃ শিক্ষকরা প্রতিষ্ঠানটিকে নিজের পরিবারের একটি অংশ মনে করে থাকে। এ ছাড়া শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও অভিভাবকদের সম্মিলিত প্রচেষ্টা অটুট থাকায় প্রতিবছর মেডিকেল ও প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় ধারাবাহিক সফলতা ধরে রাখছে বলে মনে করছি।


More News Of This Category